(Translated by Google) Gaur was the capital of Pak India when the Hindu community was influential in Bengal in the twelfth century. Lakshman Sen was the king of Gaur. Under him was Nilambar Dev, the king of Kingbandi of Pirganj. He used to pay taxes to Lakshanasena, the king of Gaur. At that time Hindu kings regularly levied taxes on their subjects. The people were tortured for not being able to pay taxes. Day after day when the level of oppression of Hindu kings is increasing. At that time 16 Pir Auliyas were born in Pak India. These auliyas took refuge in different places and continued to propagate Islam. People flock to Islam because they can easily mix and talk with them. Upon hearing this news, the king of Gaur declared war on the Muslims. In that battle, the king of Gaur was defeated by the Muslims and Gaur came under the control of the Muslims. Shah Ismail Ghazi (R) is known to be one of the 17 Auliyas. He established his abode in Baradarga. From there he sent people to the Hindu king Nilambar Deva in his capital Chatra to collect taxes. But Nilambar refused to pay taxes to the Muslims. Shah Ismail Ghazi (R) declared war on Nilambar Raja. To protect himself from the enemy, King Nilambar dug a trench 60 cubits wide and 60 cubits deep on the 56 acres of land in the capital. He built a 14-foot-wide brick wall to protect the capital with the soil of its moat. The only front door to the south of the wall. When this door was closed, there was no opportunity to enter the capital. After completing the security work of the capital, the soldiers of Nilambar came about 9 km away from the capital and made innumerable averages. That average elephant could have been hiding. The averages still exist as witnesses. The forest department has fulfilled its responsibility by planting hundreds of saplings in the middle of the water. The catastrophic earthquake of 1260 filled the northeast of the excavations around the capital. The remaining area is still a deep blue reservoir. The locals named it Nil Darya after King Nilambar. (Original) বারোশো শতাব্দিতে বাংলায় যখন হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রভাব ছিল তখন পাক ভারতের রাজধানী ছিল গৌড়ে। লক্ষণ সেন ছিল গৌড়ের রাজা। তারই অধীনে ছিলেন পীরগঞ্জের কিংবন্দীর রাজা নীলাম্বর দেব। তিনি গৌড়ের রাজা লক্ষণসেনকে কর দিতেন। সে যুগে হিন্দু রাজারা প্রজাদের উপর নিয়মিত কর তুলতেন। কর দিতে না পারায় প্রজাদের উপর অত্যাচার নির্যাতন চলতো। দিনের পর দিন যখন হিন্দু রাজাদের অত্যাচার মাত্রা বেড়েই চলছে। তখনই ১৭ জন পীর আউলিয়া আর্বিভাব হয় পাক ভারতে। এই আউলিয়াগণ বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিয়ে ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে থাকেন। লোকজন তাদের সাথে সহজে মিশতে এবং কথা বলতে পারায় ইসলাম ধর্মের দিকে মানুষ ধাবিত হয়। এ খবর গৌড়ে রাজা জানতে পেরে মুসলমানদের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। সেই যুদ্ধে মুসলমানদের সাথে গৌড়ে রাজা পরাজিত হন এবং গৌড় মুসলমানদের দখলে আসে। ১৭জন আউলিয়ার মাঝে শাহ ইসমাইল গাজী (রাঃ) অন্যতম বলে জানা যায়। তিনি বড়দরগায় আস্তানা স্থাপন করেন। সেখান থেকেই কর আদায়ের জন্য লোক পাঠান হিন্দু রাজা নীলাম্বর দেবের কাছে তার রাজধানী চতরায়। কিন্তু নীলাম্বর মুসলমানদের কর দিতে অস্বীকার করায়। শাহ্ ইসমাইল গাজী (রাঃ) নীলাম্বর রাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। শত্র“ পক্ষের হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য রাজা নীলাম্বর রাজধানীর ৫৬ একর জমির চতুরপার্শ্বে ৮০ হাত প্রস্থ এবং ৮০ হাত গভীর একটি পরিখা খনন করেন। তারই পরিখার মাটি দিয়ে রাজধানীকে সুরক্ষিত করার জন্য চারপার্শ্বে উচু করে ১৪ হাত প্রস্থের ইটের প্রাচীর নির্মাণ করেন। প্রাচীরের দক্ষিণে রাখা একটি মাত্র সদর দরজা। এই দরজা বন্ধ করা হলে রাজধানীর ভেতরে প্রবেশ করার কোন সুযোগ ছিল না। রাজধানীর সুরক্ষার কাজ শেষ করে নীলাম্বরের সৈন্যরা রাজধানী থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দুরে এসে অসংখ্য গড় তৈরী করেন। সেই গড়ে হাতি পর্যন্ত লুকিয়ে থাকতে পারতো। এখনও সেই স্বাক্ষী হিসেবে গড় গুলো বিদ্যমান। জলধার বেষ্টিত মাঝের উচু স্থানে কয়েক’শ গাছের চারা রোপন করে বনবিভাগ তাদের দায়িত্ব সেরেছে। ১২৬০ সালের প্রলয়ংকরী ভূমিকম্পে রাজধানীর চারপাশে খননকৃত পরীখার উত্তর পূর্ব কোন ভরাট হয়ে যায়। অবশিষ্ট এলাকা এখনও গভীর নীল জলাধার। রাজা নীলম্বরের নামানুসারে এলাকাবাসী এটির নাম করণ করেছে নীল দরিয়া।

So nice

it's a very beautiful place

(Translated by Google) This is the house of the Nilambara king. King of ancient Kamarupa Raja Nilambar. It's pretty nice, this is Niladaria. The surroundings are surrounded by an artificial lake, which is named after it. Nilambar and Diora Melabandan, we say Niladaria. (Original) এটা নীলাম্বর রাজার বাড়ি। প্রাচীন কামরূপ রাজা নীলাম্বর এর রাজ প্রাসাদ। অপরূপ সুন্দর এই নীলদরিয়া। চারপাশ এক কৃত্রিম হ্রদ বেষ্টিত যার নাম দরিয়া। নীলাম্বর আর দরিয়ার মেলাবন্ধনে আমরা বলি নীলদরিয়া।

This is Nil dorea under the dist. Rangpur, pirgonj( bd) It's historical place. The kingdom of Nelambor king.It's a heritage property of Bangladesh gov.For the security of kingdom outer circle pond .Inter the pond water lower level big pin size wood use here for security.

(Translated by Google) Pleasant environment (Original) মনোরম পরিবেশ

This is a place of natural........

(Translated by Google) Natural Beauty (Original) ন্যাচারাল বিউটি

(Translated by Google) Nice nice (Original) সুন্দর nice

(Translated by Google) Enchanting environment (Original) ম‌নোমুগ্ধকর প‌রি‌বেশ

(Translated by Google) Blue Sea: The capital of Nilambar Sen. Want to get fresh air in this age of bricks and stones? You can turn to the blue sea. A little walk in the open air of the blue river and the green carpet will make your mind feel better in an instant. In addition, you will not see any traces of historical ruins that will take you to the era of the Nilambar king. Well, let's take a look at the history of the Nile before going to the Nile. In ancient times there were many Pir Aulias and kings in different areas of Pirganj upazila of Rangpur district. This upazila was named Pirganj because of these Pir Auliyas. Their stories of fame are still told by the people of this region. At one time Raja Nilambar Sen was the king of this region. The Chatra capital of Pirganj was one of the few capitals of the Nilambar king. The capital was surrounded by huge reservoirs. It is now known as the Blue Sea. Hundreds of people flocked to see the blue river, the capital of the northern district, located on the banks of the river Karatoya in Chatra, about 14 km south-west of the Pirganj upazila headquarters in Rangpur. Gaur was the capital of Pak-India when the Hindu community flourished in Bengal in the 12th century. Lakshman Sen was the ruler of Gaur. In those days, Hindu kings used to torture innocent people in various ways. At the same time many Auliyas came to Pak-India. These auliyas built dormitories in different places and continued to propagate Islam. One of these auliyas was Shah Ismail Ghazi. He made his abode in the big Dargah. From here he sent people to the Hindu king Nilambar Sen in Chatra to collect taxes. When King Nilambar Sen refused to pay taxes to the Muslims, Shah Ismail Ghazi (RA) declared war. To protect himself from the enemy, King Nilambar dug a trench 40 feet wide and 58 feet deep around the 56-acre palace. He then built a protective wall of brick surki around the capital with moat soil. Only one front door is placed on the south side of the wall. There was no way to enter the capital if this door was closed. After completing the task of defending the capital, the soldiers of King Nilambar built innumerable fences (averages) up to a distance of about 9 km from the capital. That average elephant could have been hiding. Averages still exist in different places of the upazila. The averages were set up so that it would take time for the enemy to attack the capital and attack the enemy from hiding here. Shah Ismail Ghazi (R) 's frontal battle with the Muslim army lasted a long time. Due to the courage and tactics of the Muslim soldiers, the soldiers of Nilambar retreated and were forced to take refuge in the capital. When the Muslim troops retreated to the capital and reported that they were marching towards the capital, the king closed the gates inside the capital with all the troops and plenty of food. Meanwhile, Muslim troops surrounded the capital and created a continuous siege. So that no soldier of Nilambar can go out and collect food. After staying like this for some time, the food items of Nilambar become exhausted. The soldiers were spending their days just drinking water. As a result, the soldiers became weak physically and mentally. On this occasion, the Muslim army broke down the main gate of the capital and attacked at once, defeating and capturing King Nilambar Sen and sending him to Gaur. The capital of Nilambar Raja was buried in the whirlpool of time and disappeared. An earthquake in the 12th century filled the north-eastern part of the moat. The remaining three sides still have deep water bodies. The remains of a fortified wall built around the capital still exist today. Part of that wall is still reminiscent of Nilambar Sen. If it is excavated, the existence of palaces under the ground and archeological patterns will be discovered. Valuable treasures of King Nilambar Sen may also be recovered. Archaeological sites are being destroyed day by day by the people of the area in the hope of finding valuable resources. We need to build a tourist center and bring back the lost glory of the Blue River. At the same time, it is necessary to make it known to the people of the country and take necessary steps to protect the archeological resources. (Original) নীল দরিয়া : নীলাম্বর সেনের রাজধানী ইট পাথরের এই যুগে নির্মল বাতাস পেতে চান ? ঘুরে আসতে পারেন নীল দরিয়ায়। নীল দরিয়ার মুক্ত বাতাসে ও সবুজ গালিচায় একটু হাটলেই নিমিষেই আপনার মন ভালো হয়ে যাবে। আর বাড়তি হিসাবে তো ঐতিহাসিক ধ্বংস অবশেষের চিহ্ন দেখতে পাবেনি যা আপনাকে নিয়ে যাবে নীলাম্বর রাজার যুগে । আচ্ছা কথা নাবাড়িয়ে নীল দরিয়া যাওয়ার আগে দেখে নেয়া যাক নীল দরিয়ার ইতিহাস । রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রাচীনকালে অনেক পীর আউলিয়া ও রাজা বাদশা ছিলেন। এসব পীর আউলিয়ার কারণে এ উপজেলার নামকরণ করা হয়েছিল পীরগঞ্জ। তাদের কীর্তি-কাহিনী আজও এ অঞ্চলের মানুষের মুখে মুখে। এক সময় এ অঞ্চলের রাজা ছিলেন রাজা নীলাম্বর সেন। নীলাম্বর রাজার কয়েকটি রাজধানীর মধ্যে পীরগঞ্জের চতরার রাজধানীটি ছিল অন্যতম। রাজধানীটির চারিদিক বিশাল জলাধার দ্বারা বেষ্টিত ছিল। বর্তমানে এটি নীল দরিয়া নামে পরিচিত। রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে চতরার করতোয়া নদীর পাশে অবস্থিত উত্তর জনপদের সেই রাজার রাজধানী এ নীল দরিয়া দেখতে শত শত লোকের আগমন ঘটে। ১২’শ শতাব্দীতে বাংলায় যখন হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতাপ ছিল তখন পাক-ভারতের রাজধানী ছিল গৌড়ে। লক্ষণ সেন ছিলেন গৌড়ের অধিপতি। সে যুগে হিন্দু রাজা বাদশারা নিরীহ প্রজাদের উপর নানা ধরনের নির্যাতন চালাতো। একই সময়ে অনেক আউলিয়া আসেন পাক-ভারতে। এই আউলিয়াগণ বিভিন্ন স্থানে আস্তানা গড়ে তোলেন এবং ইসলাম ধর্মের প্রচার করতে থাকেন। এ আউলিয়াদের অন্যতম ছিলেন শাহ্ ঈসমাইল গাজী (রহঃ)। তিনি বড় দরগাঁয় আস্তানা গড়েন। এখান থেকে কর আদায়ের জন্য লোক পাঠান চতরায় হিন্দু রাজা নীলাম্বর সেনের কাছে। রাজা নীলাম্বর সেন মুসলমানদের কর দিতে অস্বীকার করলে শাহ্ ঈসমাইল গাজী (রহঃ) যুদ্ধ ঘোষণা করেন। শত্রুপক্ষের হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য রাজা নীলাম্বর ৫৬ একরের রাজপ্রাসাদের চারপাশে ৪০ গজ প্রস্থ ও গভীর করে ৫৬ একর জমিতে একটি পরিখা খনন করেন। এরপর পরিখার মাটি দিয়ে রাজধানীর চারপাশে উঁচু করে ইট সুরকির সুরক্ষিত প্রাচীর নির্মাণ করেন। প্রাচীরের দক্ষিণ দিকে একটি মাত্র সদর দরজা রাখা হয়। এই দরজা বন্ধ করলে রাজধানীর ভিতরে প্রবেশ করার কোন উপায় ছিল না। রাজধানী রক্ষার কাজ সমাপ্ত করে রাজা নীলাম্বরের সৈন্যরা রাজধানী থেকে প্রায় ৯ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত অসংখ্য বেড় (গড়) তৈরি করেন। সেই গড়ে হাতী পর্যন্ত লুকিয়ে থাকতে পারতো। এখনও কালের সাক্ষী হিসাবে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গড়গুলো বিদ্যমান। রাজধানী আক্রমণ করতে যাতে শত্রুপক্ষের সময় লাগে এবং এখানে লুকিয়ে থেকে শত্রুপক্ষের উপর আঘাত হানা যায় এ জন্য গড়গুলো তৈরি করা হয়েছিল। শাহ্ ঈসমাইল গাজী (রহঃ) এর মুসলমান সৈন্যদের সাথে সম্মুখ যুদ্ধ দীর্ঘ সময় ধরে চলে। এতে মুসলমান সৈন্যদের সাহস ও যুদ্ধের কৌশলের কারণে নীলাম্বরের সৈন্যরা পিছু হটে রাজধানীতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। রাজধানীতে পিছু হটে মুসলমান সৈন্যদের রাজধানী অভিমুখে যাত্রা অগ্রসর হবার খবর দিলে রাজা সমস্ত সৈন্য ও প্রচুর খাদ্য সামগ্রী নিয়ে রাজধানীর ভিতরে প্রাচীর দরজা বন্ধ করে অবস্থান করেন। এদিকে মুসলমান সৈনিকরা রাজধানী ঘিরে ফেলেন এবং টানা অবরোধ সৃষ্টি করেন। যাতে নীলাম্বরের কোন সৈন্য বাহিরে গিয়ে খাবার সংগ্রহ করতে না পারে। এভাবে কিছুদিন থাকার পর নীলাম্বরের খাদ্য সামগ্রী নিঃশেষ হয়ে যায়। শুধু পানি পান করে সৈন্যরা দিন কাটাচ্ছিল। ফলে শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে সৈন্যরা দুর্বল হয়ে পড়ে। এই সুযোগে মুসলমান সৈন্যরা রাজধানীর সদর দরজা ভেঙ্গে একযোগে আক্রমণ করে রাজা নীলাম্বর সেনকে পরাজিত ও বন্দি করে গৌড়ে পাঠিয়ে দেন। নীলাম্বর রাজার রাজধানী সময়ের আবর্তে মাটির নিচে দেবে গিয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। ১২শ শতাব্দীতে সৃষ্ট ভূমিকম্পে পরিখার উত্তর-পূর্ব এলাকা ভরাট হয়ে যায়। অবশিষ্ট তিন পাশে আজও গভীর জলাশয় রয়েছে। রাজধানীর চারপাশ ঘিরে নির্মিত সুরক্ষিত প্রাচীরের ধ্বংসাবশেষ আজও আছে। সেই প্রাচীরের অংশ বিশেষ আজও নীলাম্বর সেনকেই স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। এটি খনন করা হলে মাটির নীচে রাজপ্রাসাদের অস্তিত্ব এবং আবিষ্কৃত হবে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এছাড়াও উদ্ধার হতে পারে রাজা নীলাম্বর সেনের গচ্ছিত মূল্যবান সম্পদ। মূল্যবান সম্পদের আশায় এলাকার মানুষ দিনের পর দিন খুড়ে-খুড়ে নষ্ট করে দিচ্ছে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তুলে নীল দরিয়ার হারানো গৌরব ফিরে আনা দরকার। সেই সঙ্গে দেশের মানুষের কাছে এটিকে পরিচিত করে তোলা ও প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ রক্ষায় প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন।

Wonderful place

(Translated by Google) The place should be for tourists. (Original) বৃক্ষপ্রেমী দের জন্য জায়গাটা ঘুরে আসা উচিত।

The major tourist attractions in Pirganj are Baro Bila (a large lake), Nil Daria (a village surrounded by a lake), Kadirabad forest (a large forest created by Bangladesh Forest Department), Hatibanda (Dareapur) Mosque (an old mosque), Khalashpir Mosque, Anandonagar amusement park near Khalashpir and Raipur Jomider Bari & also Horin Shingher Dighi (A big pond) & Gorr (a part of brobila). There are remnants of the palace of King Nilambor in Patgram. The shrine of Kazi Kabi Heyat Mamud is located in Jharbishla near Vendabari.

Its a very gd visiting place

Good place

(Translated by Google) There are so many places in this place (Original) এই জাগাতে অনেক কিচু রয়েছে

(Translated by Google) Excellent place (Original) অসাধারণ একটা জায়গা

Good place for spending time with favorite one

Nice natural beauty

The place is very nice. Green and surrounded cold are surroundings of the tree. This tree is a big tree. But locals did not know the identity of the tree, so they called it as Achin tree. Many people see the owl tree here for inspection.

This place is amazing. Anyone can visit here.But I think Govt. should take necessary steps to make it a picnic spot.

Good natural place. U can enjoy boating

(Translated by Google) The blue sea of ​​the name. It is surrounded by archeological history. This blue sea is very deep, fish are also found in abundance. It is in the shape of English "U or N". Once upon a time there was a palace, now everything is gone. Work is underway to make it a tourist area. Many khas lands are now being evicted. Work is underway on what survives except the houses. The government should be more active in conserving these. (Original) নাম এর নীল দরিয়া। এটাকে ঘিরে রয়েছে পুরাতাত্ত্বিক ইতিহাস।এই নীল দরিয়া নাকি অনেক গভীর,মাছও প্রচুর পাওয়া যায়।এটা ইংরেজি" ইউ বা এন" আকৃতির।এখানে এক্কালে নাকি প্রাসাদ ছিলো,এখন সব ডেবে গেছে। এখানে পর্যটন এলাকা করার কাজ চলমান।অনেক খাস জমি এখন বেদখল।বসতবাড়ি ছাড়া যেটুকু টিকে আছে তা নিয়ে কাজ চলমান। এগুলো সংরক্ষণে আরো বেশি সক্রিয় হওয়া উচিৎ সরকারের।

personally i love this place. it's nice place

(Translated by Google) Ruins of the residence of King Nilambar of Kamrup. The whole palace is surrounded by a reservoir (river). It is called Nila Darya because King Nilambar dug this river / reservoir. Ancient bricks / pieces of bricks can still be seen on the shores of the island-like ruins of King's Pond. Currently a park is being built here. The forest department has created artificial forests by planting different species of trees here. (Original) কামরূপের রাজা নীলাম্বরের বাসভবনের ধ্বংসাবশেষ। পুরো রাজপ্রাসাদের চারপাশে জলাধার (দরিয়া) বেষ্টিত। রাজা নীলাম্বর এই দরিয়া/ জলাধার খনন করেছিলেন বলে একে নীল দরিয়া নামে অভিহিত করা হয়। দ্বীপ সদৃশ ধ্বংসাবশেষে কিংব পুকুরের পাড় গুলোতে এখনও প্রাচীন আমলের ইট/ ইটের টুকরো দেখা যায়। বর্তমানে এখানে পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে। বন বিভাগ থেকে এখানে বিভিন্ন জাতের বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে কৃত্রিম বন তৈরি করা হয়েছে।

Mashallah amaizing place

What a plqce...subhanallah.

Nice place

Lovely place.I just love this place🥰🥰

Ancient place of rajarhat kurigram

Good

(Translated by Google) The environment is not beautiful ... but inside the Tograi Hat Bazaar in Kurigram is a historic tree (Original) পরিবেশ সুন্দর না...তবে কুড়িগ্রামের টগরাই হাট বাজার থেকে ভিতরে ঐতিহাসিক একটা গাছ😁

nice

Indian Laurel tree

A different type of tree...

its and awesome place as tourist attraction. all ages people can visit this place for there recreation. You can visit this place this family member, child and friends. Though this is a man made creature but by the time this place is turn into a natural feature. I have a humble request to all of you, plz keep this place nit and clean.

The place is beautiful, very beautiful environment. But the communication system is not good, I hope the communication system will improve quickly.

Was so peaceful

Very nice and Natural place for refreshment.

Awesome historical place

It’s a very good place for free visit. It’s a natural place.

I visited there but nothing special. I found the locals are illiterate are friendly and helpful but some are not.

Alex Osru

(Translated by Google) This is a beautiful place. (Original) এটি একটি সুন্দর স্থান।

(Translated by Google) The Blue Sea is a beautiful recreational tourist destination (Original) নীল দরিয়া একটি সুন্দর বিনোদন পর্যটন কেন্দ্র

(Translated by Google) Blue Sea (Original) নীল দরিয়া

Nice place

It's very important place!

Nice place

Nil Daria very nice place

Anowara dental and arch care

Forest type feelings.Not baad.

Nice

One and half kilometer walking distance from Chatra bazar.

Historical place

l love this places

One of my favourite place since childhood

It's a beautiful place

A Beautiful place

It an interesting place for visitors...

Nice place

Nice natural scenarios & breeze of serenity.

I am

Good

(Translated by Google) yyyy (Original) Aaaa