নাইস ওয়ান্ডারফুল

Nice hill

this hill can be great for a first hike

Chandranath Hill is the highest peak of Chittagong western hill range.There is a Temple at its summit. It's a must-visit destination for adventure-seeking tourists.

Nice day

Really a beautiful place to visit, but avoid rainy days and try to visit from November to January to get the best view

Amaizing tourist sport. Every friday more than 1k tourist came here. If you are a nature lover you should came here. If you came here in rainy season you can enjoy fountain bath. Here you can see monkey & many kinds of birds. It is a purest land for hinduism.

Chandranath Hill, located in Sitakunda, Bangladesh, is a prominent natural and religious site. Rising about 1,020 feet above sea level, it offers breathtaking panoramic views of the surrounding landscape. The hill is home to the revered Chandranath Temple, a significant pilgrimage site for Hindu devotees. The area is known for its lush greenery, diverse flora and fauna, and scenic hiking trails, attracting both pilgrims and nature enthusiasts. The hill’s serene environment and spiritual significance make it a popular destination for visitors seeking both adventure and tranquility.

The place is extremely beautiful and dangerous also. I recommend everyone to visit once in a lifetime

It's a religious place for hindu fallows. At the peak of the hill there are two temples.Climbing the hill is a awesome experience. It bit risky at stairway. Every one sould careful when they use stairways

1102 feet tall hill. On the top, there is Chandranath Temple. There is two way to reach there. One is stairs way and the other is road way inside of Shitakundo eco park. By road way, you have to take tickets 50 tk per head, 20 tk for bike. When you will see the widen scenic view of green and hill, you will be the happiest person.

What can describe a hill more than the hill itself! The mightiness of Chandranath Hill is comparable. Though climbing is too tough, if you get there you will not regret it. Disabled and weak people are discouraged. It will be too hard to experience for you. Rainy day is not recommended, very slippery and dangerous to climb up.

This place is amazing. If you want to track that one is best for hill tracking. Not that much dangerous you can enjoy the view when you reach the top of the hill there is a tample which is amazing 💚 Iam obsessed with this place 🥰

Loved the place and view from the top of the hill.Adding a few facilities on top may make it more attractive.

Chandranath Hill is a famous tourists place in Bangladesh and pilgrim side for Hindu religious people.It's about 1152' height from the sea level and located at the east side of Sitakunda city.From the top u can get beautiful view of Sitakund city & Bay of Bengal.

ট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল: মনোমুগ্ধকর পাহাড় ও বৈচিত্র্যময় জাতিগত সম্প্রদায়ের আবাসস্থল ইতিহাস: চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল (Chittagong Hill Tracts), সংক্ষেপে সিএইচটি, বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত। এই অঞ্চলটি তিনটি জেলা নিয়ে গঠিত: রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, এবং খাগড়াছড়ি। চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলের ইতিহাসে রয়েছে জাতিগত, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। ব্রিটিশ শাসনামলে এই অঞ্চলটি অন্য অঞ্চলের চেয়ে আলাদা ছিল এবং বিশেষ প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে ছিল। ব্রিটিশদের সময় থেকেই পার্বত্য অঞ্চলের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর স্বতন্ত্র সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও জীবনযাত্রা গড়ে ওঠে। স্বাধীনতার পরও এই অঞ্চলে রাজনৈতিক টানাপোড়েন এবং স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন চলে। ভূগোল: চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল বাংলাদেশের অন্যান্য সমতল অঞ্চলের তুলনায় সম্পূর্ণ আলাদা। এটি মূলত পাহাড়ি এলাকা, যেখানে রয়েছে সবুজ ঘেরা উঁচু-নিচু পাহাড়, গভীর উপত্যকা, এবং ছোট বড় অনেক নদী ও ঝর্ণা। কর্ণফুলী নদী এই অঞ্চলের প্রধান নদী, যা বিভিন্ন বাঁধ ও জলাধার তৈরি করে বিদ্যুৎ উৎপাদনেও সহায়ক হয়েছে। পার্বত্য এলাকার অধিকাংশই বনাঞ্চল ও পাহাড়ি ভূমি দ্বারা আবৃত, যেখানে স্থানীয় আদিবাসী সম্প্রদায়গুলো বসবাস করে। জাতিগত বৈচিত্র্য: চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসকারী আদিবাসী সম্প্রদায়গুলো খুবই বৈচিত্র্যময় এবং তাদের রয়েছে স্বতন্ত্র ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য। প্রধান আদিবাসী সম্প্রদায়গুলির মধ্যে রয়েছে চাকমা, মারমা, ম্রো, ত্রিপুরা, তঞ্চঙ্গ্যা, বম, এবং আরও অনেক। তাদের প্রতিটি সম্প্রদায়ের নিজস্ব সংস্কৃতির বৈচিত্র্য এবং জীবনযাপনের পদ্ধতি পর্যটকদের কাছে একটি বড় আকর্ষণ। পর্যটন আকর্ষণ: চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের জন্য পর্যটকদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়। কিছু উল্লেখযোগ্য পর্যটন আকর্ষণ নিম্নরূপ: কাপ্তাই লেক (রাঙ্গামাটি): কর্ণফুলী নদীর ওপর নির্মিত কাপ্তাই বাঁধের ফলে সৃষ্টি হয়েছে এই বিশাল হ্রদ। এখানে নৌভ্রমণ এবং হ্রদের পাশে পাহাড়ি দৃশ্য মনোমুগ্ধকর। বান্দরবান: নিলগিরি: বাংলাদেশের অন্যতম উঁচু পর্যটন কেন্দ্র, যেখানে আপনি মেঘের রাজ্যে হারিয়ে যেতে পারেন। বগা লেক: এটি একটি রহস্যময় হ্রদ, যা পাহাড়ের ওপর অবস্থিত। নীলামফা ও মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স: পর্যটকদের প্রিয় স্থান, যেখানে পাহাড় ও জলের অপূর্ব সমন্বয় দেখা যায়। খাগড়াছড়ি: আলুটিলা গুহা: এটি একটি প্রাকৃতিক গুহা, যা পর্যটকদের জন্য বড় আকর্ষণ। রিছাং ঝর্ণা: খাগড়াছড়ির অন্যতম সুন্দর জলপ্রপাত। ভ্রমণের সুবিধা: চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলে ভ্রমণের সময় পর্যটকেরা পাহাড়ি এলাকার চমৎকার আবহাওয়া উপভোগ করতে পারেন। এখানে রিসর্ট, গেস্টহাউস এবং স্থানীয় গাইডের ব্যবস্থা রয়েছে, যারা পর্যটকদের পাহাড়ি পথে নিরাপদে ভ্রমণ করতে সাহায্য করে। স্থানীয় খাবার, বিশেষ করে বাঁশের ভিতর রান্না করা মাংস এবং পাহাড়ি ফলমূল খুবই জনপ্রিয়। কীভাবে ভ্রমণ করবেন: ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চল: বাস: ঢাকা থেকে রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, এবং খাগড়াছড়িতে সরাসরি বাস চলে। সাধারণত ভ্রমণের সময় ৬-৮ ঘণ্টা। ট্রেন: ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত ট্রেনে যাওয়া যায়, এরপর চট্টগ্রাম থেকে স্থানীয় বাস বা প্রাইভেট কারে পার্বত্য এলাকায় পৌঁছানো যায়। বিমান: ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ফ্লাইট নেওয়া যায়, তারপর সেখান থেকে রাঙ্গামাটি বা বান্দরবান পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে হবে। ভ্রমণের খরচ: চট্টগ্রাম পার্বত্য অঞ্চলে ভ্রমণের খরচ সাধারণত সাশ্রয়ী। ঢাকার থেকে বাসের টিকিট ৭০০-১,২০০ টাকার মধ্যে হতে পারে। পাহাড়ি অঞ্চলের রিসর্ট বা গেস্টহাউসে থাকার খরচ ২,০০০-৫,০০০ টাকার মধ্যে হতে পারে। স্থানীয় খাবার বেশ সাশ্রয়ী এবং ভিন্নধর্মী। নৌকা বা গাইডের জন্য আলাদা খরচ হতে পারে, যা সাধারণত ১,০০০-৩,০০০ টাকার মধ্যে হয়।